• বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তাগাছায় সাবেক কমিশনার উজ্জলের ছোট ভাই বাবুর জানাযা সম্পন্ন মুক্তাগাছায় নার্সিং ও মিডওয়াইফ কর্মকর্তাদের মানববন্ধন মুক্তাগাছায় ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সাথে ইমাম, খতিব ও সাংবাদিকদের মতবিনিময় জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ মুক্তাগাছা উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর জাতীয় যুবদিবসে মুক্তাগাছায় সনাকের উদ্যোগে দুর্নীতিবিরোধী গণশপথ  প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন ২৫ মন্ত্রণালয়ের সচিবরা কত কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু পারছি না: পরীমনি গভর্নরের ডাক ফাইল দেখবেন নূরুন নাহার পেটে মাছ ঢুকে কিশোরের মৃত্যু শেখ হাসিনাকে দেশে আনতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নোটিশঃ
জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল আজকের মেইল ডটকম এর পরিক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে।

দৌলতপুরে স্বাবলম্বী হলেন শিল্পী খাতুন

ঢাকা অফিস / ১২ ০৭ বার পড়া হয়েছে
আপডেট: মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর সদর ইউপির চোকদৌলতপুর গ্রামের দরিদ্র শিল্পী খাতুন মুক্তি নারীর সহায়তাই নার্সারী করে সে এখন স্বাবলম্বী হয়েছে। প্রতিদিন শত শত লোক তার নার্সারী দেখে নার্সারী করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জানাযায় উপজেলার চোক দৌলতপুর গ্রামে অসহায় দরিদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নাহারুল ইসলামের স্ত্রী শিল্পী খাতুন সংসারে দারিদ্রতার হাত থেকে বাচার জন্য এলাকায় মুক্তি নারীর সহায়তা সংগঠনে ভর্তি হয়। সেখানে মুক্তি নারীর প্রকল্প কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক ও প্রকল্প সহায়ক শবনম মুস্তারীর এর কাছে নিয়মিত প্রশিক্ষন নিয়ে তার নিজ বাড়ির উঠানে নার্সারী করার জন্য চারার বেড করেন। কিন্তু বেডে প্রচুর আগাছা হওয়ায় আগাছা দমনে কিট নাসক প্রয়োগ করলে চারা সব পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। সেখানে হতাশা দেখা দিলে মুক্তি নারী সংগঠনের দায়িত্ব রত প্রকল্প কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক কে জানালে সে তার সংস্থা থেকে আর্থিক ভাবে সহযোগিতা ও পরামর্শে দিয়ে পুনরায় বেড তৈরী করেন। পরে বেডে চারা ভালো হয় এবং বড় হলে বাজারে চারা বিক্রি করে আর্থিক ভাবে লাভ বান হন।পরে নার্সারি বড় করার আগ্রহ বেড়ে যায় এবং সে পার্শ্ববর্তী এক লোকের বছর চুক্তিতে এক বিঘা জমি লিজ নেয়ে চারা তৈরি করেন। এ চারা সফল ভাবে হলে সে বাজারে বিক্রি করে মোটা অংকের টাকা লাভবান হয়। সে এখন এলাকার অসহায় দারিদ্র থেকে ৮/১০ জনের মত স্বাবলম্বী হয়েছে এবং আরো পাঁচ ছয় বিঘা জমি লিজ নিয়ে পেয়ারা, আম,লেবু লিচু, কমলালেবু, মালটা, বেদানা সহ বিভিন্ন ধরনের চারার নার্সারি করেছেন বলে জানা যায়। বর্তমানে তার নার্সারিতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ জন শ্রমীক কাজ করে এবং তার ৩ ছেলে সন্তান কে নিয়ে ভালো ভাবে জীবন যাপন করছেন। তার নার্স দেখে এলাকার অনেকে নার্সারি করে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য তার কাছে পরামর্শ নিতে আসছে বলে স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।


এই বিভাগের আরো সংবাদ