• বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুক্তাগাছায় সাবেক কমিশনার উজ্জলের ছোট ভাই বাবুর জানাযা সম্পন্ন মুক্তাগাছায় নার্সিং ও মিডওয়াইফ কর্মকর্তাদের মানববন্ধন মুক্তাগাছায় ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সাথে ইমাম, খতিব ও সাংবাদিকদের মতবিনিময় জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ মুক্তাগাছা উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর জাতীয় যুবদিবসে মুক্তাগাছায় সনাকের উদ্যোগে দুর্নীতিবিরোধী গণশপথ  প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন ২৫ মন্ত্রণালয়ের সচিবরা কত কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু পারছি না: পরীমনি গভর্নরের ডাক ফাইল দেখবেন নূরুন নাহার পেটে মাছ ঢুকে কিশোরের মৃত্যু শেখ হাসিনাকে দেশে আনতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নোটিশঃ
জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল আজকের মেইল ডটকম এর পরিক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে।

মুক্তাগাছায় মোশাররফ হত্যার ৯ বছরেও বিচার পাননি পরিবার

ঢাকা অফিস / ১১ ০৭ বার পড়া হয়েছে
আপডেট: রবিবার, ১২ মে, ২০২৪

মুক্তাগাছার মুজাটি গ্রামের সহিদুল ইসলামের পুত্র টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র এএসকে মোশাররফ হত্যার ৯ বছর আজ। দীর্ঘ দিনেও ছেলে হত্যার বিচার সম্পন্ন না হওয়ায় হাতাশায় ভুগছেন বাবা মা পরিচার। চলমান বিচার কার্যক্রম দ্রত নিষ্পত্তির দাবী জানিয়েছেন নিহত মোশাররফের বাবা।
২০১৫ সালের ১৩ মে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযের পুলিশ ও অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্র মোশাররফকে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু বিপদগামী ছাত্র মিলে প্রকাশ্য দিবালোকে ক্যাম্পাসেই কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। বিষয়টি সে সময় সারা দেশে ব্যাপক আলোচিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও নিহতের বাবা সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা সহিদুল ইসলাম সহিদ বাদী হয়ে টাঙ্গাইল মডেল থানায় পৃথক মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ডিবি পুলিশ ২৬ জনকে আসামী করে ১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে আদালতে অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। তখন ২৬ আসামীর মধ্যে পুলিশ ২৪ জনকে গ্রেফতার করে। পরে আসামীরা আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে আসে। এরপর মামলার স্বাভাকি কার্যক্রম শুরু হলেও দীর্ঘ দিনেও স্বাক্ষগ্রহন কার্যক্রম শেষ হয়নি। ইতোমধ্যেই মামলার বেশির ভাগ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ গ্রহন সম্পন্ন হলেও বাকী কার্যক্রমে সংশ্লিষ্টদের নানা অসহযোগিতার কারণের আদালতে মামলায় দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি হয়েছে।

নিহত মোশাররফের বাবা শহিদুল ইসলাম জানান, তিনি পরিবার পরিজন নিয়ে খুবই কষ্টে আছেন। ছেলের জন্য কাঁদতে কাঁদতে তার মা চোখের দৃষ্টি হারিয়ে ফেলেছেন। তারা জীবিত থাকতে ছেলে হত্যার বিচার দেখে যেতে চান। তাই তারা সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।##


এই বিভাগের আরো সংবাদ